প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন

 প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন। আসলেই কি প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা আয় করা সম্ভব। আমি বলব আসলেই সম্ভব। আপনারা যারা প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা আয় করতে  চান। আজকের আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তাদের জন্য। আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। কারণ এখন অনলাইন থেকে আয় করা খুবই সহজ। আপনি চাইলে খুব সহজে অনলাইন থেকে আয় করতে পারেন।

প্রতি-সপ্তাহে-4000-টাকা-পর্যন্ত-আয়-করুন

কি করে যে কেউ প্রতি সপ্তাহে অনলাইন থেকে 4000 টাকা আয় করে। সে গুলো বিষয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আপনারা যারা অনলাইন থেকে আয় করতে আগ্রহী। আপনারা এই আর্টিকেলটি অবশ্যই  খুব মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। এবং বুঝবেন এবং যে গুলো কাজ দেখানো হবে। সে গুলো কাজ দিক নির্দেশনা মেনে করবেন। তাহলে আশা করা যায় আপনাদের ইনকাম শুরু হবে। চলুন শুরু করা যাক।

সূচিপত্রঃ প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন

প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন

প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন। এবং আয় করার কিছু নিয়মকানুন জানুন। অনলাইনে আয় করার অনেক সেক্টর আছে। যেখান থেকে আপনি প্রতি সপ্তাহে বা মাসে অনেক টাকা আয় করতে পারেন শুধু আপনাকে জানতে হবে। কিভাবে আয় করে এবং কিসের মাধ্যমে আয় করবেন। এর জন্য আপনার স্কিল এর প্রয়োজন হবে। আপনি যদি যেকোনো একটি ভালো স্কিল জানেন। যে স্কিলের বর্তমান ডিজিটাল যুগে প্রচুর পরিমাণ চাহিদা হয়। সেগুলো স্কিললের মাধ্যমে আপনি প্রতি সপ্তাহে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন। চলুন দেখা যাক এই বর্তমান ডিজিটাল যুগে সবচেয়ে চাহিদা বান স্কিল কোন গুলো। 

আরো পড়ুনঃ বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম 

বর্তমান ডিজিটাল যুগে কোন স্কিল বিষয়ে যদি কথা বলতে হয়। সর্বপ্রথম যে স্কিল আসে সেটা হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং, এমন একটি স্কিল। যে স্কিল প্রতিটা মানুষের কাজে আসে। ডিজিটাল মার্কেটিং ছাড়াও অনেক স্কিল আছে। যেমন ভিডিও এডিটিং গ্রাফিক্স ডিজাইন ওয়েব ডিজাইন ইত্যাদি অনেক স্কিলে আছে। আপনার যেটা ভালো লাগে সেটা করতে পারেন। এবং আপনি যদি কোন স্কিল না শিখলে আয় করতে চান। তাহলেও আয় করতে পারবেন যেমন আপনি ইউটিউব বা ফেসবুকে কনটেন্ট বানিয়ে আয় করতে পারবেন।

আসলে সপ্তাহে 4000 টাকা আয় করা আপনার কাছে যদি তেমন কোনো বড় বিষয় হয়ে থাকে। তাহলে আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা আপনাকে ভালো একটি দিক নির্দেশনা দেওয়ার চেষ্টা করব আপনি যেন সপ্তাহে 4000 টাকা না হলেও কিছু টাকা আয় করতে পারেন। সে রকম একটা দিকনির্দেশনা দিব। আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

ব্লগিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করার নিয়ম

ব্লগিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করার নিয়ম। আপনি কয়েক রকম ব্লগিং করতে পারেন। যেমন ভিডিও ব্লগিং এবং কনটেন্ট ব্লগিং। ভিডিও ব্লগিং মূলত ইউটিউব ফেসবুক ইনস্টাগ্রামে যেগুলো ব্লগিং করে থাকে সেগুলো ভিডিও ব্লগিং। আর কনটেন্ট ব্লগিং আলাদা একটা জিনিস যেটাকে আমরা অন্য ভাষায় আর্টিকেল রাইটিং বলে থাকি। বা গুগলে  ব্লগিং করা। আপনারা হয়তো ভাববেন গুগলে আবার কিভাবে ব্লগিং করে।  আপনারা যে বিষয় জানার জন্য গুগলে সার্চ করেন, মূলত সে গুলোই ব্লগিং।

আপনি যদি চান ভিডিও ব্লগিং করবেন তাহলে আপনাকে যা যা করতে হবে। সর্বপ্রথম আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল বা ফেসবুক পেজ খুলে নিতে হবে। এবং প্রতিনিয়ত আপনাকে ভিডিও ব্লক তৈরি করতে হবে। এবং ফেসবুক পেজে বা ইউটিউবে আপলোড করতে হবে। অবশ্যই একটা কথা মাথায় রাখবেন প্রফেশনাল ভাবে ফেসবুক পেজ ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট করতে হবে। আপনারা যারা ফেসবুক পেজ খুলতে পারেন না। তারা চাইলে এই ভিডিওটি দেখতে পারেন ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

আর আপনারা যারা গুগলে ব্লগিং বা আর্টিকেল লিখে টাকা আয় করতে চান। আপনাদের কে একটি  ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। সেখানে আর্টিকেল বা ব্লগ লিখতে হবে। এবং সেখান থেকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন। এবং আপনার ওয়েবসাইটটি যদি মনিটাইজেশন হয়ে যায়। তাহলে তো আর কোন কথাই নেই সেখান থেকে নিমিষে টাকা আয় হবে।
এভাবেই ব্লগিং করে প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকারও বেশি আয় করতে পারবেন।

ইউটিউবিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন

ইউটিউবিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করবেন কিভাবে। ইউটিউবিং করে দুই ভাবে ইনকাম করা যায়। ইউটিউবে কনটেন্ট বানিয়ে। এবং ইউটিউবে মার্কেটিং করে। আপনারা এখন ভাবতে পারেন। ইউটিউবে মার্কেটিং জিনিসটা আবার কি। আমি আপনাদের বলে দিতেছি। ধরুন, আপনার একটা ইউটিউব চ্যানেল আছে। সেখানে কিছু সাবস্ক্রাইবার আছে, এবং আপনি ভিডিও ছাড়লেন ভালো পরিমাণে ভিউজ হয়। আপনি যা করতে পারেন। যে কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট বা কোম্পানি প্রমোশন করতে পারেন। একেই ইউটিউব মার্কেটিং বলে।
প্রতি-সপ্তাহে-4000-টাকা-পর্যন্ত-আয়-করুন


আপনি চাইলে আপনার নিজের কোন কোম্পানি থাকলেও সেইখানে প্রোডাক্টের রিভিউ ভিডিও বা প্রডাক্টের প্রমোশন করতে পারেন। এভাবেই ইউটিউবিং করে সপ্তাহে বা মাসে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন এর জন্য আপনাকে কিছু গাইডলাইন মানতে হবে। যেমন ইউটিউবে আপনি যখন মার্কেটিং করবেন অবশ্যই আপনাকে নিজেই ভিডিও বানিয়ে মার্কেটিং করতে হবে। কোন আর্ট অফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্ট মাধ্যমে ভিডিও বানিয়ে ব্যবহার করলে ইউটিউব সেই ভিডিওকে ব্যান্ড করে দিবে। এবং আপনার চ্যানেলের সমস্যা হতে পারে। এজন্য আপনাকে নিজেই ভিডিও বানাতে হবে।আপনারা চাইলেই এভাবেই খুব সহজেই ইউটিউবিং করে টাকায় করতে পারেন।

ফেসবুকে মার্কেটিং করে প্রতি সপ্তাহ আয় করুন

ফেসবুক মার্কেটিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন।  তার আগে আমাদের জানতে হবে ফেসবুক মার্কেটিং কি। আপনার যদি কোন বিজনেস থাকে। সেই বিজনেস এর নামে একটা ফেসবুক পেজ থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফেসবুক পেজ থাকলে আপনার যেগুলো উপকার হবে। প্রথমত পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ জানতে পারবে যে। আপনি একজন বিজনেসম্যান। আপনার একটি বিজনেস আছে। আপনার বিজনেসের ফেসবুক পেজ থাকার জন্য আপনার বিজনেস টি আস্তে আস্তে জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।
এবং ফেসবুক পেজ থাকলে আপনার সবচেয়ে সুবিধা যেটা হবে। আপনি আপনার বিজনেসের যে কোন প্রোডাক্ট স্পন্সর করে অ্যাড দেখাতে পারবেন। এটা আপনার বিজনেসের জন্য খুবই উপকারী। এতে আপনার সেল অনেক বেড়ে যাবে। মূলত একেই ফেসবুক মার্কেটিং বলে, আবার আপনি চাইলেন মানুষের কোম্পানির হয়েও কাজ  করতে পারেন। আপনার যেটা ভালো লাগে। প্রিয় গ্রাহক আপনি কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করতে চান তা অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন।

ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করার নিয়ম

ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করবেন কিভাবে। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে একটা স্কিল জানতে হবে। এবং সেই স্কিল এর ওপর অনেক দুঃখ হতে হবে ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের কাজ আছে আপনি যে ধরনের কাজ ভালো করতে পারেন সে ধরনের কাজের উপর একটা পোর্টফোলে ও তৈরি করতে হবে। এবং বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস যেয়ে সেখানে আপনার পোর্টফলিও  দেখিয়ে আপনাকে কাজ নিতে হবে। আপনি চাইলে মার্কেটের বাইরে ও কাজ করতে পারেন বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে কাজ করতে পারেন।

ধরুন আপনি অনেক ভাল গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করতে পারেন। ধরুন এখন একটি কোম্পানির গ্রাফিক্স ডিজাইনার প্রয়োজন তাদের কোম্পানিতে পোস্টার বা লোগো এবং ইউটিউব থাম্বেল ইত্যাদি ডিজাইনের কাজ করতে হবে। আপনি চাইলে এরকম কিছু কোম্পানিকে টার্গেট করে আপনার সিভি বা পোর্টফোলিও দেখিয়ে বলতে পারেন। যে স্যার আমি অনেক ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারি। এবং আপনার কোম্পানিতে জব করতে চাই। প্রিয় গ্রাহক এভাবে আপনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের বাইরেও কাজ করতে পারেন খুব সহজেই।

অনলাইনে বিজনেস করে আয় করুন

অনলাইন বিজনেস করে আয় করবেন কিভাবে। অনলাইনে বিজনেস করার কথা মুখে আসলে। সর্বপ্রথম যে কথা আসে। ই-কমার্স বিজনেস আপনি অনলাইনে ই-কমার্স বিজনেস করতে পারেন। ই-কমার্স বিজনেস। আসলে কি। অনলাইনে আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকবে এবং বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট সেখানে থাকবে। যেমন অ্যামাজন দারাজ এগুলোই মূলত ই-কমার্স বিজনেস। আপনি চাইলে এরকম করে ই-কমার্স বিজনেস করতে পারেন। বিজনেস করতে আপ হ্যাঁনার সর্বপ্রথম যেটা লাগবে।

ভালো একটি ওয়েবসাইট লাগবে। এবং সেখানে আপনার যত রকমের প্রোডাক্ট আছে। প্রোডাক্টগুলো সাজাতে হবে। এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে হবে। এবং প্রোডাক্টের প্রাইস দিতে হবে। আপনি সিলেট করবেন আপনার কোম্পানিতে কি কি প্রোডাক্ট থাকবে। আপনার যেগুলো ভালো লাগে। এবং যেগুলো প্রোডাক্ট মানুষের খুবই প্রয়োজনে আসে। সেগুলো প্রোডাক্ট আপনার কোম্পানিতে রাখতে পারেন। তাতে আপনার সেল অনেক বেশি হবে। এভাবেই আপনি অনলাইনে বিজনেস করে প্রচুর টাকা আয় করতে পারেন।

অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করুন

অনলাইনে আসলে মার্কেটিং করে আয় কিভাবে করবেন। আসলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে তেমন কিছু লাগেনা। আপনাকে নির্ধারিত করতে হবে, আপনি কোথায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কয়েকটি ভালো প্ল্যাটফর্ম আছে। যেমন ফেসবুক ইন্সট্রাগ্রাম ইউটিউব ইত্যাদি। এগুলো প্ল্যাটফর্মে আপনি মার্কেটিং করতে পারেন। কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন। আপনার জানেন না অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি। চলুন আগে জানি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি।

অ্যাফিলেট মার্কেটিং হচ্ছে। বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্ট আপনি মার্কেটার হিসেবে বিক্রয় করবেন বা কোন অ্যাড দেখাবেন একে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। আপনার অ্যাড দেখে কোন পাঠক সেই প্রোডাক্ট  কিনলে আপনি কিছু পার্সেন্টিস পাবেন। ধরুন একটি কোম্পানির প্রোডাক্ট আপনি বিক্রয় করেছেন। সেই কোম্পানি আপনাকে ১০০% এর মধ্যেও .২০% কমিশন দিবে। আমি যত বেশি প্রোডাক্ট বিক্রয় করতে পারবেন। তত বেশি আপনার টাকা আয় হবে। আপনি চাইলে এভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন।

ওয়েবসাইট তৈরি করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকার আয় 

ওয়েবসাইট তৈরি করেন প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ বেশি আয় করতে পারবেন। আপনি যদি একজন ভালো ওয়েব ডিজাইনার হন। তাহলে আপনার কাছে প্রতি সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা ইনকাম করা কোন বিষয় না। বর্তমান ডিজিটাল যুগে অনলাইন ব্যবসার হার বেড়েই চলেছে। আর অনলাইন ব্যবসা করতে গেলে অবশ্যই একটা ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হবে। আপনি চাইলে ওয়েব ডিজাইনার হতে পারেন একটা ওয়েব ডিজাইনারের মাসিক আয় দুই থেকে তিন লাখ টাকা তাহলে ভাবুন তো সপ্তাহে কত হাজার পড়তাছে।

আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন কাজ শিখতে চান। তাহলে আপনি ভাল কোন একটা আইটি থেকে কোর্স করতে পারেন। তাহলে আপনার ওয়েব ডিজাইন নিয়ে আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন। বর্তমান ডিজিটাল যুগে ওয়েব ডিজাইনের অনেক ডিমান্ড। আপনারা ফাইবার বা আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসে যেয়ে দেখবেন একটা ওয়েব ডিজাইনার কত টাকা ইনকাম করে। তাহলে বুঝতে পারবেন ওয়েব ডিজাইন কাজটি কিরকম। আমি আপনাদেরকে বলবো আপনারাও ওয়েব ডিজাইন কাজ শিখুন এবং ঘরে বসে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকার বেশি আয় করুন।

অনলাইনে কোর্স  করিয়ে আয় করুন 

অনলাইন কোর্স করিয়ে কিভাবে আয় করা যায়। ধরুন আপনি একটা ভালো স্কিল পারেন। আপনি একটা কাজের উপর অনেক দক্ষ। ওই কাজ সম্পর্কে সবকিছুই আপনি জানেন। আপনি জানেন এবং করতে পারেন। আপনি চাইলে অনলাইনে ওই বিষয়ে কোর্স বের করতে পারেন। বিভিন্ন বিষয়ে কোর্স হতে পারে যেমন  ডিজিটাল মার্কেটিং ওয়েব ডিজাইন গ্রাফিক্স ডিজাইন ভিডিও এডিটিং এমনকি আপনি যদি ভালো ইংলিশ সম্পর্কে বুঝেন আপনি চাইলে স্পিকিং ইংলিশ কোর্স বের করতে পারেন এবং কোর্স করিয়ে অনেক টাকা আয় করা যায়।
প্রতি-সপ্তাহে-4000-টাকা-পর্যন্ত-আয়-করুন


বাংলাদেশে অনেক ভালো ভালো আইটি আছে। তারা বিভিন্ন বিষয়ের উপর কোর্স করিয়া থাকে। তাদের উদ্দেশ্য আপনি যে বিষয়ে কোর্স করবেন। সেই বিষয়ে আপনাকে দক্ষ করে তোলা। তারা হাতে-কলমে কোর্স করিয়ে থাকে। আমি বলব আপনি পড়ে যা শিখেন। কোর্স করলে তার থেকে ভালো শিখতে পারবেন যেকোনো এক বিষয়ের উপর কোর্স করে আপনি দক্ষ হতে পারেলে। আপনাকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না। আপনার লাইফ একদম সেটেল হয়ে যাবে। এবং প্রচুর পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন।

ভিডিও এডিটিং করে প্রতি সপ্তায় আয় করুন

ভিডিও এডিটিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন। 4000 টাকার ও বেশি বর্তমান বাংলাদেশে যে পরিমাণ কনটেন্ট ক্রিয়েটর আর যে পরিমাণে কনটেন্ট ক্রিয়েটর  বাড়তেছে। এজন্য ভিডিও এডিটিং এর অনেক চাহিদা ও বাড়তেছে। আপনি যদি ভালো কোন ভিডিও এডিটর হন আপনার মাসিক আয় লাখ টাকা ছাড়িয়ে যাবে। আর আপনি যদি ভিডিও এডিটিং করতে জানেন না। এবং ভিডিও এডিটিং শিখতে চান। তাহলে আমি বলব বর্তমান ডিজিটাল যুগে আপনার ভিডিও এডিটিং শেখাটি খুবই লাভবান হবে। একসময় দেখা যাবে প্রত্যেকটা মানুষের ভিডিও এডিটর দরকার পড়বে। আপনি চাইলে ভিডিও এডিটিং শিখতে পারেন। এবং মাসে লাখ টাকা আয় করতে পারেন।
আমি বলব বর্তমান ডিজিটাল যুগে আপনি যদি ভিডিওটি এডিটিং না পারেন। আপনি অনেক পিছিয়ে আছেন। বর্তমান ডিজিটাল যুগে প্রত্যেকটা মানুষের ভিডিও এডিটিং শিখা উচিত কারণ। আপনি অনলাইনে কোন ভিডিও বানাতে গেলে আপনাকে এডিটিং জানতে হবে। বিশেষ করে ভিডিওটি এডিটিং   আপনার নিজেরই অনেক উপকারে আসবে তাই বলবো আপনি ভালো কোন আইটি থেকে ভিডিও এডিটিং কোর্স করতে পারেন। আর আপনি যদি ভিডিও এডিটিং পারেন। তাহলে মাসে লাখ টাকার ও বেশি আয় করতে পারেন। 

সর্বশেষ কথাঃ প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন

প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন। প্রিয় পাঠক আপনারা যারা প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা আয় করতে চান। আপনাদের সর্বপ্রথম যা করতে হবে, ভালো একটি স্কিল শিখতে হবে এবং সেই স্কিলের উপর অনেক দক্ষ হতে হবে। প্রিয় পাঠক আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলবো আপনার যদি প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করতে চান তাহলে আপনাদের সবচেয়ে ভালো হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টা বেছে নেওয়া। 

প্রিয় পাঠক আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল আপনি যে কাজই করেন ভালোভাবে করবেন। এবং আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার যদি কোন উপকার হয়। তাহলে আপনার বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজনের কাছে আমার এই আর্টিকেলটি শেয়ার করবেন।  আর এই আর্টিকেলটির মধ্যে কোন ভুলভ্রান্তি হয়ে থাকলে। অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন আমি আমি আপনাদের কমেন্টের রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

Md. Abir Hossain
Md. Abir Hossain
একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট ও অর্ডিনারি আইটির সিনিয়র সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার। তিনি অনলাইন ইনকাম, ব্লগিং, SEO ও টেকনোলজি নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করেন। ৫ বছরের অভিজ্ঞতায় তিনি শিক্ষার্থীদের অনলাইনে সফল হতে সহায়তা করে যাচ্ছেন।