ঘরে বসে প্রতিদিন মোবাইল দিয়ে কিভাবে আয় করা যায়

ঘরে বসে আয় করা নানা উপায় আছে। মানুষ এখন প্রযুক্তি ব্যবহার করে বাহিরে কাজের পাশাপাশি মোবাইল দিয়ে ঘরে আয় করেছে। শুরুতেই আপনাকে একটা ছেলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিই যার নাম মোঃ আতিফ ইসলাম। 
ঘরে-বসে-প্রতিদিন-মোবাইল-দিয়ে-কিভাবে-আয়-করা-যায়
তিনি একজন পেশায় স্টুডেন্ট পড়ালেখার পাশাপাশি মোবাইল দিয়ে অনলাইন থেকে আয় করে। তিনি ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসে প্রতিদিন মোবাইল দিয়ে কিভাবে আয় করে থাকে সে স্টুডেন্ট হয়ে মাসে যদি ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারে। তাহলে আপনি পারবেন না কেন। কিন্তু প্রশ্নটা হচ্ছে কিভাবে ঘরে বসে প্রতিদিন মোবাইল দিয়ে আয় করব। প্রিয় পাঠক ভয় নেই আজকে আপনাদেরকে আমি সব শিখিয়ে দিব কিভাবে জিরো থেকে হিরো হবেন ।

পেজ সূচিপত্রঃ নিচের যে অংশ থেকে পড়তে চান ক্লিক করুন

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে কি আসলেই ইনকাম করা যায়

আপনার কোন এক বা একাধিক স্কিল দক্ষতা থাকলে আপনি মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে আপনি মূলত দুই ধরনের কাজ করতে পারবেন এক ধরনের কাজ আপনাকে মার্কেটপ্লেসে গিয়ে কাজ নিতে হবে । আরেক ধরনের কাজ আপনি মার্কেটপ্লেস এর বাহিরে ও কাজ করতে পারবেন।
আপনি যদি মার্কেটপ্লেস এ কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে আপনার কাজের প্রোটলেও তৈরি করতে হবে যে পোর্টফোলিও দেখে ক্লাইন্ড আপনাকে কাজ দিবে আর বলে দেবে ১৫ দিন তোমার টাইম তুমি ১৫ দিনের ভিতর আমাকে কাজ ডেলিভারি দিবে। যদি তুমি ১৫ দিনের মধ্যে কাজ ডেলিভারি দিতে পারো তাহলে তোমাকে সে পেমেন্ট করে দিবে।

আর যদি আপনি চান মার্কেটপ্লেসের বাহিরে কাজ করতে চান তাও করতে পারবে। মার্কেটপ্লেসের বাইরে কাজ করতে হলে  আপনাকে যা করতে হবে। আপনি যদি ভালো পোস্টার বানাতে পারেন তাহলে কোন কোম্পানির হয়ে পোস্টার বানিয়ে দিতে পারেন আপনি যদি কোন কোম্পানির পোস্টার বানিয়ে দেন কোম্পানির উনার পোস্টারটি দেখবে দেখার পর তার যদি ভালো লাগে সে আপনাকে পেমেন্ট করে দেবে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কি ইনকাম করা যায়

আপনি যদি কোন ইনভেস্ট ছাড়া বর্তমান সময়ে ঘরে বসে আয় করতে চান আপনার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দারুন একটা অপশন হবে। এই অ্যাপেলের মার্কেটিং করতে হলে আপনার কোন বিশাল জ্ঞানের প্রয়োজন নেই। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। যেমন ফেসবুক ইউটিউব সকল মার্কেটে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন। যা শিখতে এবং করতে আপনার কোন রকম টাকা লাগবে না।

সহজ কথায় যদি বলি ধরুন আপনার কোন প্রোডাক্ট আছে, আমি আপনার প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন করে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করে দেব। এতে আপনি আমাকে আপনার লাভ থেকে কিছু কমিশন দিবেন,এটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অনলাইনে আপনার বিজ্ঞাপন দেখে যত বেশি প্রোডাক্ট বিক্রি হবে তত বেশি আপনার ইনকাম হবে। এই কাজটি আপনি মোবাইল দিয়ে করতে পারবেন।

একটু উদাহরণ দি  তাহলে ভালো করে বুঝতে পারবেন । ধরুন অর্ডিনারি আইডি নামের একটি কোম্পানি আছে। সেখানে সকল ধরনের প্রোডাক্ট পাওয়া যায় তাদের একটা মার্কেটের প্রয়োজন। আপনাকে সেই কোম্পানি মার্কেটের হিসাবে নিয়োগ দিয়েছে আপনি তাদের প্রোডাক্ট নিয়ে মার্কেটিং করবেন, তাতে আপনাকে ২০% কমিশন দিবে। এটার নামই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং । আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ঘরে বসে মোবাইল দিয়েই খুব সহজেই আয় করতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে  ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং করে কিভাবে আয় করবেন,বর্তমান যোগ ডিজিটাল যুগ। যে কোন কিছু অনলাইনে প্রচার এবং সেল বাড়ানোর জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন বিকল্প নেই। বর্তমান বিশ্বের প্রায়  ৫বিলিয়নএর বেশি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে। আর বাংলাদেশের প্রায়ই ১০ কোটিরও বেশি মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। এবং এই সংখ্যাগুলো আগামী ৩-৪ বছরে আরো অনেক বেড়ে যাবে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন আপনার বিজনেস অনলাইন হোক কিংবা অফলাইনে হোক আপনি যদি ডিজিটাল মাধ্যম এপ্লাই করেন। 

ঘরে-বসে-প্রতিদিন-মোবাইল-দিয়ে-কিভাবে-আয়-করা-যায়
তাহলে আপনার সেল ডাবল হয়ে যাবে কিংবা গ্লোবাল সার্ভিস দিতে চান তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন বিকল্প নাই। বুঝতেই পারছেন একটা বিজনেসের জন্য একজন ডিজিটাল মার্কেট কত প্রয়োজন আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে চান বা শিখতে চান।  তাহলে ভালো কোন আইডি থেকে কোর্স করতে পারেন। আর যদি আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারেন তাহলে ফাইবার বা আপু ওয়ার্কে
আপনার প্রোফাইলেও দেখিয়ে কাজ নিতে পারেন আপনাকে অবশ্যই কষ্ট করতে হবে তাহলেই কাজ পাবেন।

ব্লগিং করার মাধ্যমে কি আয় কর

ব্লগিং করার মাধ্যমে কিভাবে আয় করা যায়। আপনারা হয়তো ভাববেন ব্লগিং মানে ফেসবুকে ভিডিও বানিয়ে বা ইউটিউবে এ ভিডিও বানিয়ে ব্লগিং করা। আসলে ব্যাপারটা কিন্তু সেরকম না এই ব্লগিং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে করতে হয়। যেমন আপনার একটা ওয়েবসাইট আছে আপনি ওখানে ব্লগিং বা আর্টিকেল লিখে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন যা আপনার আইডিয়ার বাইরে থাকবে। আপনি এখন ভাবতে পারেন। আসলে ওয়েবসাইট থেকে কি এত টাকা ইনকাম করা যা। আমি আপনাদের বলব এই ডিজিটাল যুগে। ওয়েবসাইট থেকে ভরপুর টাকা ইনকাম করা যায়।
আপনি ফেসবুকে ইউটিউবে ও ব্লগিং করে ইনকাম করতে পারেন। এই ব্লগিং হবে ভিডিও বানিয়ে। আপনাকে ভিডিও বানাতে হবে এবং ইউটিউবে ফেসবুকে আপলোড করতে হবে। ফেসবুক বা ইউটিউব চ্যানেলে মনিটাইজেশন পেয়ে গেলে ঐখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তুলনামূলক ফেসবুক থেকে একটু কম আয় করতে পারবেন। কিন্তু ইউটিউব থেকে অনেক বেশি টাকা আয় করতে পারবেন যা আপনার আই ডিয়ার বাইরে আপনি কখনো কল্পনাই করতে পারবেন না।

ফেসবুক থেকে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করুন

ফেসবুক থেকে মোবাইলে আয় করার আরো অনেক ভালো উপায় আছে যেমন আপনার ভিডিও রিলিজ স ব্লক সবকিছু আপলোড করতে হবে এবং কন্টেন্ট মনিটাইজেশন অন হয়ে গেলে আপনি সেখান থেকে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন এবং আপনার কনটেন্ট যদি ভালো হয় অনেক কোম্পানি আপনাকে তাদের কোম্পানির এড করতে বলবে তাতে আপনার অনেক টাকা আয় হবে এবং সেই কোম্পানিও আপনার জন্য ভালো একটা পজিশনে চলে যাবে।

একটা সময় ছিল ফেসবুক থেকে অনেক টাকা আয় করা যেত ইদানিং ফেসবুক থেকে একটু কম টাকায় হয়।  তাদের ঘাবড়ানোর কিছু নেই।  আপনার কোনো ভালো একটা পেজ থাকে এবং অনেক ফলোয়ার থাকে সেখান থেকে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির মার্কেটিং করতে পারবেন। আর বুঝতেই পারছেন কোম্পানির মার্কেটিং করা মানে আপনার কাছে টাকা কোন অভাব হবে না আপনাদের একটা উদাহরণ দিন। আমাদের রিপন মিয়া আসলে সে বড় কোন শিক্ষিত না। তাও তার মাসিক আয় প্রায় লাখ টাকার উপরে। এখন ভাবুন আপনি কেন পারবেন না আপনিও আজ থেকে শুরু করতে পারেন আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে ঘরে বসে আয় করুন

আমরা যে সোশ্যাল মার্কেটিং করে ঘরে বসে টাকা আয় করতে চ।  আসলে আমরা কি জানি সোশাল মার্কেটিং কি। সোশ্যাল মার্কেটিং এমন একটা জিনিস আপনাকে নিজেই মার্কেটিং করতে হবে। সেখানে এখন আপনি মার্কেটিং করবেন কিভা।  আপনি কয়েকটা প্লাটফর্মে বেছে নিতে পারেন যেমন facebook youtube instagram অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। সেখানে আপনি ভিডিও বানিয়ে পোস্ট করবেন সেটার মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন।

আপনাদের একটা কথা বলে রাখি। আপনারা হয়তো জানেন না একটা ইউটিউবারের মাসিক ইনকাম কত।  আচ্ছা আইডিয়া করুন তো একটা ইউটিউবারের মাসিক আয় কত হতে পারে। আপনার ভাবনার বাহিরে। আচ্ছা আমি বলে দিচ্ছি একটা ইউটিউবারের মাসিক আয় দুই থেকে তিন লাখ টাকা এখন আপনি ভাবুন। আপনি কি ভবিষ্যতে ইউটিউবিং করবেন। যদি করেন চান।  তাহলে youtube চ্যানেল কিভাবে খুলবেন কিভাবে ভিডিও আপলোড করবেন এগুলো বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আয় করুন ঘরে বসে 

ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও কি টাকা আয় করা সম্ভব আমি বলব অবশ্যই টাকা আয় করা সম্ভব। চলেন আপনাদের একটা গল্প শোনাই। আচ্ছা ভাবুন তো আমার এই আর্টিকেল যে আপনি পড়তাছেন আমি কি  এমনিতেই এই আর্টিকেল লেখে রাখছি। আমার কোন স্বার্থ না থাকলে আমি এখানে কেন আর্টিকেল লিখব অবশ্যই এখান থেকে আমার কিছু টাকা আয় হয়। বলেই আমি এখানে আর্টিকেল লিখি এবং আপনাদের কিছু উপকার হ।  এই জন্য আর্টিকেল লিখি।

আপনাদের একটা কথা বলি একটা ওয়েবসাইটে মালিকের মাসিক আয় কত হতে পারে জানেন। সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ পর্যন্ত তারও বেশিও হতে পারে। সে যদি আরও বেশি আর্টিকেল বা ব্লক পাবলিশ করে। আপনাদের আমি একটা কথাই বলব আপনার যারা ওয়েবসাইট সম্পর্কে ভালো বোঝেন আপনারা আর্টিকেল লিখে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারবেন। যত দেরি করবেন তত পিছিয়ে পড়বেন আর্টিকেল লেখা তেমন কিছু ভারি কাজ না আপনি খুব সহজেই মোবাইল দেয় লিখতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয় করুন

মোবাইল দিয়েও কি গ্রাফিক্স ডিজাইন করা যায়। অবশ্যই মোবাইল করা যায়। আপনি যদি ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে জান। মোবাইল দিয়ে খুব ভালো টাকায় করতে পারবেন আপনি যদি ইউটিউব থাম্বেল বা লোগো বানাতে পারেন এবং পোস্টার বানাতে পারেন তাহলে তো আর কোন কথাই নাই আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং করতেও পারেন। এবং মার্কেটপ্লেসের বাহিরে ও কাজ করতে পারেন আপনার যেটা ভালো লাগে সেটাতেই করতে পারেন। 
আর যারা আপনারা গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজ জানেন না চাইলে কাজ শিখতে পারেন কিছু সফটওয়্যার এর কাজ শিখলেই আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারবেন যেমন এডোবি ফটোশপ কেনভা বিভিন্ন অ্যাপস আছে আপনার যেটা ভালো লাগে কাজ শিখতে পারেন আমি আপনাদের বলব এডোবি ফটোশপ সবচেয়ে ভালো হবে। তো আর দেরি কিসের আপনি কোন আইডি থেকে কোর্স করতে পারেন বা নিজে ইউটিউব দেখে এডোবি ফটোশপের কাজ শিখতে পারেন এবং এগুলো কাজগুলো আপনি মোবাইল দিয়ে করতে পারবেন।

ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে ড্রপ শিপিং করে আয় করুন

আমাদের সবার মুখে মুখে একটা কথা। আমরা ড্রপ শিপিং করে আয় করতে চাই। আসলে ড্রপ শিপিং জিনিসটা কি। ড্রপ শিপিং এমন একটা জিনিস বাহিরের কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট আপনার ওয়েবসাইটে বেচবেন। এবং আপনি যেই কোম্পানি থেকে প্রোডাক্টের কিছু ছবি আপনি আপনার ওয়েবসাইটে পোস্ট করবেন বা বিজ্ঞাপন দিব। দিয়ে বলবেন এই প্রোডাক্টের এত টাকা দাম একটা কথা মাথায় রাখবেন। আপনি যে কোম্পানি থেকে প্রোডাক্টের ছবি নিয়ে আপনার ওয়েবসাইট আপলোড করবেন আগে প্রাইস টা দেখব। যে ওখানে কত প্রাইস দেওয়া আছে। তার থেকে বিশ পার্সেন্ট বাড়ি আপনার ওয়েব সাইটে দাম দিবেন।
ঘরে-বসে-প্রতিদিন-মোবাইল-দিয়ে-কিভাবে-আয়-করা-যায়


যখন কারো আপনার ওয়েবসাইট থেকে ওই প্রোডাক্টের ছবি দেখে ভালো লাগবে তখন আপনাকে বল। যে ভাই আমার এই প্রোডাক্ট লাগবে।  তখন আপনি বলবেন ভাই আপনার লোকেশন দেন লোকেশন নেওয়ার।  আপনি যেই কোম্পানির প্রোডাক্ট আপনার ওয়েবসাইটে মার্কেটিং করেছেন। ওই কোম্পানিতে বলবেন ভাই একটা অর্ডার আসছে এই প্রোডাক্টটা এই জায়গায় পৌঁছে দেন। তখন ওই কোম্পানি ওই জিনিস ওই ঠিকানাতে পৌঁছে দিবে এবং আপনি যে .২০% লাভ দিয়ে বেঁচেছ। ওই ২০% আপনাকে দিয়ে দিবে। একেই বলে ড্রপ শিপিং আপনার এক টাকাও খরচ করতে হবে না। আপনি এই কাজটি মোবাইল দিয়ে করতে পারবেন।

সর্বশেষ কথা

সর্বশেষ আপনাদের একটা কথাই বলতে চাই আপনারা যারা অনলাইনে ইনকাম করতে চান সর্বপ্রথম একটা পয়েন্ট বেছে নেবেন যে আপনি এই পয়েন্টের উপর কাজ করবেন সেটা হতে পারে ড্রপ শিপিং বা গ্রাফিক্স ডিজাইন বা ব্লগিং আপনার যেটা ভালো লাগে তবে একটা কথা মাথায় রাখবেন যেই জিনিসটা আপনি বেছে নিবেন একদম ফোকাস দিয়ে কাজ করবেন দেখবেন সফলতা কিছুদিনের মধ্যেই চলে আসবে আমি আপনাদের কিছু টিপস দিতে পারি আপনারা জব শিপিং করতে পারেন এখান থেকে ভালো পরিমাণ টাকা আয় করা যায়।

প্রিয় পাঠক আমার এই কনটেন্ট এর মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি থাকলে। অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানাবেন আমি আপনার কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব। এবং এই কনটেন্টটি থেকে আপনার কোন উপকার হলে অবশ্যই এ কনটেন্টটি আপনার বন্ধু বান্ধবের কাছে বা পরিচিত মানুষের কাছে শেয়ার করবেন। যাতে তারাও একটু উপকারিতো হতে পারে। আজকে এই পর্যন্তই আবার অন্য কোন আর্টিকেলে দেখা হবে। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

Md. Abir Hossain
Md. Abir Hossain
একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট ও অর্ডিনারি আইটির সিনিয়র সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার। তিনি অনলাইন ইনকাম, ব্লগিং, SEO ও টেকনোলজি নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করেন। ৫ বছরের অভিজ্ঞতায় তিনি শিক্ষার্থীদের অনলাইনে সফল হতে সহায়তা করে যাচ্ছেন।