বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
আর্টিকেল কি আর্টিকেল কাকে বলে এবং বাংলা আর্টিকেল এর কাজ কি। আপনি আর্টিকেল কেন লিখবেন আর্টিকেল লিখে কত টাকা ইনকাম করা যায় বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম কি। এগুলো বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। শুরুতেই আপনাদের সাথে একজন ছেলের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়।
এই ছেলের নাম মোঃ রিয়াদ ইসলাম, সে একজন পেশায় স্টুডেন্ট পাশাপাশি দুঃখ বাংলা আর্টিকেল রাইটার সে মাসে বাংলা আর্টিকেল লিখে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার অধিক আয় করে থাকে। এখন আপনারাই ভাবুন তো সে যদি স্টুডেন্ট হয়ে মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারে। তাহলে আপনি পারবেন না কেন, আপনিও পারবেন। আমরা আপনাকে শিখিয়ে দেব যে বাংলা আর্টিকেল কিভাবে লিখতে হয়। এবং বাংলা আর্টিকালে লেখার নিয়ম কি। চলুন শুরু করা যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ নিচের যে অংশ পড়তে চান ক্লিক করুন
- বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- আর্টিকেল কাকে বলে
- বাংলা ফোকাস কিওয়ার্ড নির্বাচন
- আর্টিকেলে টাইটেল বা শিরোনাম লেখার নিয়ম
- পেজ সূচিপত্র তৈরি করবেন কিভাবে
- ভূমিকা বাটন ব্যবহারের নিয়ম
- ফিউচার ইমেজ ব্যবহার করবেন কিভাবে
- আর্টিকেলে ভিডিও ব্যবহার করার নিয়ম
- আর্টিকেল সর্বনিম্ন কত ওয়ার্ড লেখা যায়
- আর্টিকেল রাইটিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়
- সর্বশেষ কথা
বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল লিখতে হলে আপনাকে সর্ব প্রথম যা করতে হবে। আপনাকে একটি টপিক বেছে নিতে হবে। যে টপি পাঠকদের জন্য উপকারী। এমন একটি টপিক বেছে নিতে হবে। এবং আপনার টপিকের মূল পয়েন্ট আগে আলোচনা করতে হবে। আপনার পাঠক যেন বুঝতে পারে যে এই আর্টিকেলটি এই বিষয়ে। তাহলে আপনার পাঠক আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়বে। এবং আপনাকে একটি শিরোনাম দিতে হবে। যে শিরোনাম, এমন হবে ছোট সহজ এবং অনেক আকর্ষণীয় হতে হবে যাতে আপনার পাঠক মনোযোগ দিয়ে পড়ে।
আরো পড়ুনঃ এক্সেল অ্যাকাউন্টিং শেখার সহজ উপায়
আপনি আপনার আর্টিকেলটি সুন্দর করার জন্য কিছু ইমেজ ব্যবহার করতে পারেন। বা প্রয়োজনের ক্ষেত্রে কোন ভিডিও ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি আপনার পাঠকের আরো সহজ করে বোঝাতে চান। তাহলে আপনি ভিডিও বানিয়ে আর্টিকেলে ব্যবহার করতে পার। তাহলে আপনার পাঠক খুব সহজেই বুঝে যাবে,যে আর্টিকেল কি বুঝাতে চাইছেন। তাতে আপনার ওয়েবসাইটের রেংক অনেক বেড়ে যাবে।
আর্টিকেল কাকে বলে
আর্টিকেল কাকে বলে। আর্টিকেল হল এমন একটি লিখিত রচনা যেখানে একটি নির্ধারিত বিষয় পাঠকে জানানো ও বোঝানো হয় যে কোন টপিক পাঠকের কি উপকারে আসতে পারে। এবং কি ক্ষতি হতে পারে। এগুলো বিষয় নিয়ে মতামত দেওয়া হয়। যাতে পাঠকদের বুঝতে খুব সহজ হয়। যে আর্টিকেলটি এই বিষয়ে। মূলত একে আর্টিকেল বলে, আর্টিকালের কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে যেমন।
বিষয় ভিত্তিক প্রতিটা আরটিকালের একটি নির্দিষ্ট বিষয়কে কেন্দ্র করে লেখা হয়। কিছু আর্টিকেল আছে তথ্য জন্য। কিছু আর্টিকেল আছে টিপস বা কিছু জানার । কিছু আর্টিকেল আছে উদ্দেশ্যমূলক বিনোদন দেওয়ার জন্য। জানো কোন পাঠক নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড লেখে সার্চ করলে আপনার আর্টিকেলটি পাঠকের সামনে উপস্থাপন হয়। এইজন্য আপনাকে নির্দিষ্ট কোনো কিওয়ার্ডের উপর আর্টিকেল লিখতে হবে একেই আরটিকাল বলে।
বাংলা ফোকাস কিওয়ার্ড নির্বাচন
বাংলা ফোকাস কিওয়ার্ড নির্বাচন মানে হল আর্টিকালের জন্য মূল বিষয় ঠিক করা। ফোকাস কিওয়ার্ড নির্বাচনের ধাপগুলো। আগ্রহের জায়গা বেছে নিতে হবে। যে বিষয়ে তোমার নিজের আগ্রহ বা জ্ঞান আছে সেটাই ফোকাস করা ভালো। যেমন বাংলা সাহিত্য, অনলাইন ইনকা্ ফ্রিল্যান্সিং, ভ্রমণ গাইড, প্রাকৃতিক, ইত্যাদি। পাঠকের প্রয়োজন বুঝে আর্টিকেল লিখতে হবে। যে তুমি কাদের জন্য আর্টিকেলটি লিখছো পাঠক যদি ছাত্র হয়। তাদের জন্য সহজ ভাষায় পড়াশোনা সংক্রান্তিক বিষয় ভালো ফোকাস হবে।
আর যদি সাধারন মানুষের জন্য হয়। তাহলে ব্যবসা প্রযুক্তি জীবনধারা ইত্যাদি ভালো ফোকাস হতে পারে। তারপরে একটি নির্দিষ্ট অংশ থেকে ফোকাস কিওয়ার্ড বেছে নিতে হবে। ফোকাস কি ওয়াটের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। সেটা যেন ৫ থেকে ১০ শব্দের মধ্যে হতে হবে। এবং আপনি যে টাইটেল দিবেন টাইটেল এর মধ্য একটি বা দুইটি মেইন ফোকাস কে ওয়াডা বসাতে হবে এর বেশি বসানো যাবে না।
আর্টিকেলে টাইটেল বা শিরোনাম লেখার নিয়ম
একটি আর্টিকেলের টাইটেল বা শিরোনাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর্টিকেলের টাইটেল বা শিরোনাম পরে যেন খুব সহজে বোঝা যায় কি বিষয় নিয়ে আলোচনা আছে। প্রতি ১০ জন পাঠকের মধ্যে ৮ পাঠক আর্টিকেলের টাইটেল বা শিরোনাম পড়ে। কিছু পাঠক পোস্ট না পড়ে টাইটেল দেখে বুঝতে পারেন এই আর্টিকেলটি কি বিষয়ে এইজন্য খুব ভালোভাবে টাইটেল এ ফোকাস দিতে হবে। আর একটা কথা মাথায় রাখতে হবে যে ৫ থেকে ১০ শব্দের বেশি জানো টাইটেল না হয়।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ই-পাসপোর্ট আবেদন করার সকল নিয়ম কানুন জানুন
টাইটেল লেখার সময় আরো কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। টাইটেলে যেন অতিরিক্ত কোন জটিল শব্দ ব্যবহার না হয়। টাইটেলটা খুব সহজ হবে এবং যেকোনো পাঠক যেন খুব সহজে পড়তে পারে। আপনি আপনার টাইটেলে প্রশ্ন আকারে লিখতে পারেন,যেমন।
- কেন পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং শেখা জরুরি
- ফ্রিল্যান্সিং শিখলে কি কি উপকার হতে পারে
- অনলাইনে টাকা ইনকাম করার উপায়
- ঘরে বসে আর্টিকেল লিখে কিভাবে উপায় করা যায়
- স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাবার উপায়
এরকম করে আপনি টাইটেল ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনার কনটেন্টের রিচ বেড়ে যাবে এতে আপনার ওয়েবসাইট খুব সহজেই গুগলের ফাস্ট পেজে রান করবে। এতে আপনার পরিচিতি বাড়বে এবং আপনার ওয়েবসাইট থেকে অনেক ভালো আয় করা যাবে।
পেজ সূচিপত্র তৈরি করবেন কিভাবে
কোন আর্টিকেলের শুরুতে পেজ সূচিপত্র দেখে বোঝা যায়। যে সেই আর্টিকেলটিতে কি বিষয়গুলো তুলে ধরা আছে। সেই বিষয়গুলো পেজ সূচিপত্র দেখলে বোঝা যায় যে এই আর্টিকেলটি কি বিষয়ে। এবং আপনার যে বিষয়ে জানার প্রয়োজন আপনি পেজ সূচিপত্র থেকেই জানতে পারেন। আপনার আর্টিকেলে কতগুলা হেডিং আছে আপনি চাইলেই এক ক্লিকের মাধ্যমেই খুঁজে পাবেন, আপনাকে আর কষ্ট করে পুরো আর্টিক্যাল পড়তে হবে না।
সকল ধরনের হেডিং বা সাব হেডিং ফোকাস কিওয়ার্ড সূচিপত্র আন্ডারে থাকবেন। এতে পাঠকের যে কোন বিষয় খুঁজে পেতে খুব সহজ হবে। আপনার আর্টিকালের মধ্যে যত হেডিং বা সাব হেডিং ফোকাস কিওয়ার্ড আছে সবগুলোর নাম্বার লিংক করতে হবে। নাম্বার লিস্টের পরে কিবোর্ড থেকে ট্যাব চাপ দিলে সেই নাম্বার সিলেটের মাধ্যমে তার প্রকার হয়ে। আপনার হেডিং বা ফোকাস ওপর সিলেক্ট করে পেজ সূচিপত্রের লিংক বসে দিতে হবে তাহলেই আপনার পেইজ সূচিপত্র লিংক কাজ করবে।
ভূমিকা বাটন ব্যবহারের নিয়ম
ভূমিকা বাটুনের নিয়ম কি জানতে হলে আগে আমাদের জানতে হবে। ভূমিকা বাটন কি ভুমিকা বাটনের কাজ পাঠক কে অন্য আরটিকাল পড়তে আকৃষ্ট করে তুলে। ভূমিকা বাটন যেহেতু রিলেটেড আর্টিকেল এর লিংক দেওয়া থাকে। তাই পাঠক কে অন্য আর্টিকালে যেতে এবং সে আর্টিকেলটি পড়তে আকৃষ্ট করে। তাই অবশ্যই আর্টিকেলের শুরুতে একটি ভূমিকা বাটন বানানো উচিত। তাতে আপনার পাঠকের অন্য আরটিকাল পড়তে খুব সহজে যাবে। ভূমিকা বাটন থাকাতে আপনারও অনেক লাভ। যেমন,
ভূমিকা বাটন থাকাতে আপনার একাধিক কনটেন্ট পাঠক পড়তে পারবে। তাতে আপনার ওয়েবসাইটে অনেক রিস বেড়ে যাবে। ভূমিকা বাটনের কিছু নিয়ম কানুন আছে। যেমন ভূমিকা বাটনে অন্য রিলেটেড আর্টিকেল লিংক দিতে হবে। ভূমিকা বাটন ৫ থেকে ৬ শব্দের বেশি হওয়া যাবে না। ৫ থেকে ৬ শব্দের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। ভূমিকা বাটন এবং আরও পড়ুন সেকশনের সকল জায়গায় এই ব্লগ বা আর্টিকেল এর লিংক ব্যবহার যাবে না। অন্য কোন আর্টিকালের বা ব্লকের লিংক ব্যবহার করতে হবে।
ফিউচার ইমেজ ব্যবহার করবেন কিভাবে
প্রতিটি আর্টিকেলের ভেতর ফিউচার ইমেজ খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে। আপনার কিছু পাঠক আর্টিকেলের ইমেজ দেখে বলতে দিতে পারে এটা কি সম্পর্কে আর্টিক লেখা আছে। আপনার প্রতিটা আর্টিকেলের ভিতর ২থেকে ৩ টা ফিউচার ইমেজ ব্যবহার করতে পারেন। তাতে আপনার আর্টিকেল টি দেখতে খুব সুন্দর হবে। এবং আপনার আর্টিকেলটির SEO জন্য খুব ভালো হবে। ইমেজ ব্যবহার করাতে আপনার আর্টিকেলটি অনেক সুন্দর হয়ে উঠবে।
আপনাকে একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে। আপনার ফিউচার ইমেজটি তে জেনো কোন কপিরাইট না থাকে। আপনাকে ভালো করে চেক করে দেখে নিতে হবে যে ইমেজে কোন কপিরিয়ড আছে না কি। কপিরিয়ড থাকলে আপনার আর্টিকেল সমস্যা হবে। এবং যে ইমেজ ব্যবহার করবেন সেই ইমেজ অবশ্যই SEO করার পর আর্টিকেলে ব্যবহার করতে হবে। আপনি এমন একটা ইমেজে বেছে নিবেন যেটা আপনার টাইটেল বা শিরোনামের সাথে মিলে যায়। আপনার পাঠক যেন ইমেজ দেখে বুঝতে পারে এই আর্টিকেলটি কি বিষয়ে তাতে আপনার আর্টিকেলটি খুব ভালো পুজিশনে রাঙ্ক করবে।
আর্টিকেলে ভিডিও ব্যবহার করার নিয়ম
আপনি চাইলে আপনার আরটিকালে ভিডিও ব্যবহার করতে পারেন। ভিডিও ব্যবহার করলে যা হয়। আপনার পাঠকের আর্টিকেল পড়তে কোন সমস্যা হলে। সে ভিডিও দেখে সব বিষয় জানতে পারে। এই জন্য আর্টিকেলে ভিডিও ব্যবহার করা যেতে পা। তাতে আপনার পাঠকের ভিডিও দেখে সব বিষয় যেনো খুব ভালোভাবে বুঝতে পারে। এমন একটা ভিডিও আপনি আপনার আর্টিকেলের মধ্যে ব্যবহার করতে পারেন। কানুন জানুন
আরো পড়ুনঃ ফাইভার মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম - শূন্য থেকে আয় শুরু
ভিডিও ব্যবহার করার সময় একটা কথা মাথায় রাখবেন। আপনি যে রিলেটেড আর্টিকেল লিখবেন সেই রিলেটেড ভিডিও যেন হয়। তাতে আপনার পাঠকের খুব ভালো হবে। আর অবশ্যই আপনি নিজে ওই বিষয়ের ভিডিও বানিয়ে ব্যবহার করবেন। এটা যেন কোন মানুষের ভিডিও না হয়। তাহলে আপনি সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে। আপনি যার ভিডিও ব্যবহার করবেন সে যদি কোনদিন ভিডিও ডিলিট করে দেয় তাহলে আপনার ওয়েবসাইট থেকে সেই ভিডিও ডিলিট হয়ে যাবে। এজন্য আপনি নিজের ভিডিও নিজের ব্যবহার করবেন না এভাবে আপনার আর্টিকেলে আপনি ভিডিও ব্যবহার পারেন।
আর্টিকেল সর্বনিম্ন কত ওয়ার্ড লেখা যায়
আর্টিকেলে সর্বনিম্ন কত ওয়ার্ড লেখা যায়, এটা জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যে আর্টিকেল লিখবেন সে আর্টিকেল যেন সর্বনিম্ন ১৫০০ ওয়ার্ড হয়। তাতে আপনার আর্টিকেলটি দেখতে এবং পাঠকের বুঝতে সবচেয়ে ভালো হবে ১৫০০ ওয়ার্ড এর বেশি হলে সমস্যা নাই। আপনাকে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে। যে আর্টিকেল আপনি লিখতেছেন,এবং যে সম্পর্কে লিখছেন একদম বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবেন। তাতে আপনার পাঠকদের খুব ভালো হবে।
আপনার ওয়েবসাইটটি যদি নতুন হয়ে থাকে। তাহলে আপনার ১৫০০ ওয়ার্ডের কম আর্টিকেল লেখা ঠিক হবে না। কারণ আপনার ওয়েবসাইটটি এখনো নতুন। পাঠক যদি আপনার ওয়েবসাইটে ঢুকে আর্টিকেলটি ভালোভাবে বুঝতে না। পারে তাহলে আপনার আর্টিকেলটি আর পড়বে না। তাতে আপনার ওয়েবসাইটের রিস কমে যাবে। তাতে আমরা যা করব ১৫০০ ওয়ার্ডের বেশি আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করব। যাতে আমাদের ওয়েবসাইট ভালো রেঙ্ক করে।
আর্টিকেল রাইটিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়
আপনারা যে আর্টিকেল রাইটিং করবেন। আপনাদের অবশ্যই জানা উচিত যে আর্টিকেল রাইটিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যেতে পারে। আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং জব করেন তাহলে মাসে ৩ থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। আর আপনি যদি আপনার পার্সোনাল ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লেখেন তাহলে প্রথমত আপনার কিছু টাকা কম আয় করতে পারবেন কিন্তু পরে এক সময় আপনার ওয়েবসাইট যখন ভালো রেঙ্ক করবে তখন আপনি মাসে ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আমি আপনাদের বলব আপনারা আপনাদের পার্সোনাল ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখবেন তাতে আপনাদের পরিচিতি বাড়বে এবং এক সময় দেখা যাবে আপনি আপনার ওয়েবসাইট থেকে অনেক ভালো পরিমাণের টাকা আয় করতে পারবেন। যা আপনার কল্পনার বাইরে। আর যদি মনে করেন যে আপনি অনেক ভালো আর্টিকেল রাইটিং করতে পারেন। কিন্তু আপনাদের কোন ওয়েবসাইট নাই তাহলে আপনাদের জবের অফার আছে। জবের অফার জানতে এখানে ক্লিক করুন।
সর্বশেষ কথা
আপনাদের সর্বশেষ একটা কথা জানাতে চাই। যে আপনি আর্টিকেল রাইটিং করে ভালো কিছু করতে চান তাহলে আপনার সর্বপ্রথম যে জিনিস লাগবে। সঠিক নিয়মে আর্টিকেল রাইটিং করতে জানতে হবে। এবং আপনাদের আমি একটা সাজেশন দিতে পারি আপনারা যারা আর্টিকেল রাইটিং করতে বা শিখতে আগ্রহী তারা তারা ভালো কোন আইটি থেকে কোর্স করতে পারেন। কোর্স করলে আপনার সবকিছু ক্লিয়ার হয়ে যা। এবং আপনি খুব সহজে আর্টিকেল লিখতে পারবেন আর অনেক টাকা আয় করতে পারবেন যা আপনার কল্পনার বাইরে থাকবে।
তবে প্রিয় পাঠক আপনাদের কাছে একটি অনুরোধ থাকবে। আপনারা অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেল ভালোভাবে পড়ে বুঝে তারপর কাজ করবেন। আমার লেখা এই আর্টিকেল যদি আপনার ভালো লাগে বা আপনাদের উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। আপনাদের একটি কমেন্ট আমাকে নতুন নতুন কিছু আপনাদের সামনে নিয়ে আসার জন্য উৎসাহ করে তুলে। আর যদি আমার লেখার মধ্যে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি থাকে তাহলে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন আমি অবশ্যই আপনাদের কমেন্টের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। এবং আর্টিকেলটি অবশ্যই আপনাদের পরিচিতি এবং বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করবেন যাতে তারাও কাজগুলো করতে পারে এবং শিখতে পারে। প্রিয় পাঠক আজ এই পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url